একদিনের মধ্যে রাতারাতি যেভাবে ফর্সা হবেন তার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত
ফর্সা হওয়ার জন্য মানুষ কি-না করতে পারে তার দৃষ্টান্ত দেখা যায় শহরগুলোর দিকে তাকালে। রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় হিসেবে গড়ে উঠেছে হাজারো বিউটি পার্লার কোর্স এবং বিউটি পার্লার ট্রেনিং সেন্টার। ঢাকা শহরের বিউটি পার্লার গুলো মূলত ত্বক ফর্সা হওয়ার উপায় এবং ফর্সা হওয়ার ঔষধ এর বিকল্প হিসেবে দিনদিন গড়ে উঠছে। বর্তমানের ভার্সিটি পড়ুয়াগণ বেশির ভাগই তাদের মুখ সুন্দর করার উপায় টা খুজে বেড়ায়। কিন্তু এটা কেমন হয়, যদি আপনি মুখ সুন্দর হওয়ার উপায় জেনে ফেলেন এবং এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া উপায়ে হয়? অবশ্যই এটা আশির্বাদ সরুপ। অনেক বিশেজ্ঞগণও এই বিষয়ে একমত যে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় টা তুলনামূলকভাবে অনেকটা নিরাপদ যেমনটা বর্তমানে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। আবার অনেক চিকিৎসক এমনও তথ্য দিয়ে থাকেন যে, তাদের কাছে এমন এমন কিছু রোগী যায়, যারা ফর্সা হওয়ার খাবার হিসেবে অনেক রকম বাজে ফর্সা হওয়ার ঔষধ কিংবা খাবার খেয়ে থাকে। ফলাফলসরুপ, দেহেতে নানা রকম রোগ বালাই বাধে সারা জীবনের জন্য। আবার অনেকে রাতের বেলায় নানা রকম বাজারজাত করা ক্রিম ব্যবহার করে শুধুমাত্র রাতে ফর্সা হওয়ার উপায় হিসেবে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে জানবো কীভাবে একজন ব্যক্তি একদিনে অথবা রাতারাতি কীভাবে ফর্সা হতে পারে এবং এর বিস্তারিত উপায় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো ডিপলি। ( কিডনি ভালো করুন সজেই এবং ঘাড় ব্যথা দূর করুন সহজেই )
বিশেষ দ্রষ্ট্রব্য: আজকের আর্টিকেলটি বিশেষ করে ফর্সা হওয়ার জন্য যেসব টার্ম দিয়ে জনগণ ইন্টারনেটে সমাধান খোঁজে, সেসব সমাধানের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে আলোচনা করবো। অন্যথায়, ফর্সা হওয়ার বিভিন্ন উপায় কিংবা গাইড দেওয়ার চেষ্টা করা হবে না। তবে প্রাকৃতিক উাপায়ে ফর্সা হওয়ার সঠিক একটা গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করবো।
এক দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়
বর্তমানে বিভিন্ন ফার্মেসি এবং কসমেটিক দোকানে অবৈধভাবে এক দিনে ফর্সা হওয়ার উপায় হিসেবে নানা টাইপের ত্বকের ক্ষতিকর ক্রিম রাখে এবং পাশাপাশি তা ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করে থাকে। আর অসচেতন ভোক্তারাও মহা খুশি দ্রুত ফর্সা হওয়ার উপায় পেয়ে। একদিনে কিংবা দুই দিনে ফর্সা হওয়ার উপায় ছেয়ে আমাদের অভ্যস্ত হতে হবে প্রাকৃতিক উপায়ে। ( হার্টের ব্লক সহজেই দূর করুণ )
আমাদের অবশ্যই সব সময় ক্ষতিকর বাজারজাতকৃত ক্রিম হতে দূরে থাকতে হবে এবং সবসময় প্রাকৃতিক উপায়ের খোঁজ করতে হবে। ক্যামিকেলযুক্ত ক্রিমগুলো যদিও তাড়াতাড়ি দৈহিক সৌন্দর্য ব্যদ্ধি করে কিন্তু যতটা না উপকার করে ফর্সা হওয়ার ক্ষেত্রে, তার চেয়ে বেশি অপকার করে আমাদের কোমল ত্বকের।
ত্বকের কালো দাগ দূর করতে এবং কালো ভাব দূর করতে প্রাকৃতিক কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যা ফলো করলে আশা করা যায় অতি দ্রুত এসব সমস্যার সমাধান করতে পারবো।
তাই একদিনে ফর্সা হওয়ার উপায় কে বয়কট করুন। স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার চিন্তাভাবনা করুন এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন নিন।
অনেকে ত বর্তমানে বিভিন্ন রকম ঔষধ সেবন করছে ত্বককে ফর্সা করার লক্ষ্যে।এটা অনেক অনেক ক্ষতিকর আমাদের ত্বকের এবং স্বাস্থ্যের। ত্বক ফর্সা হওয়ার ঔষধ আমাদের কিডনিতে পানি জমিয়ে ফেলে এবং পায়েও পানি জমিয়ে ফেলে। এছাড়াও হার্ট দুর্বল করতেও এই সব ফর্সা হওয়া ঔষধ অনেক ক্ষতিকর। তাই যতটা সম্ভব এসব ঔষধ এবয়েড করার চেষ্টা করতে হবে।
আবার অনেকের মধ্যে একটা ভুল ধারণা আছে যে, বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে ফর্সা হওয়া যায়। তাই তারা ফর্সা হওয়ার খাবার খোঁজে। প্রাকৃতিকভাবে আমাদের ত্বকের একটা বেস্ট সৌন্দর্য আছে। যদি না এই সৌন্দর্যে আমরা সন্তুষ্ট না হই, তাহলে আমরা এসব রিস্কি সিদান্তে না গিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে যেতে পারি। কেননা ফর্সা হওয়ার শতগুণ নিরাপদ উপায় হলো প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করা।
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
সাধারণত পার্লার কিংবা বিভিন্ন বিশেষজ্ঞগণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় কেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আর দিবেই না বা কেন? বিভিন্ন ক্যামিকেল থেকে অনেকগুণে ভালো হচ্ছে প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার পদ্ধতি। সেই প্রেক্ষিতে আজকে কিছু নিয়ে আলোচনা করবো সংক্ষেপে এবং এই প্রাকৃতিক উপায়গুলো জানার জন্য লিংক আপ করা ডিটেইল পোস্টগুলো দেখুন। আশা করি প্রাকৃতিক উপায়ে ফর্সা হওয়ার পদ্ধতিকে বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করতে পারবেন।
প্রাকৃতিক উপায়ে মধু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। কোনো রকম ক্ষতি ছাড়াই ত্বক ফর্সা সহ সুন্দর করুন মধুর ব্যবহারের মাধ্যমে। প্রাচীন কাল থেকেই রুপচর্চায় মধুর ব্যবহার বেশ প্রচলিত। তেমনি এখনোও মধুর ব্যবহার হচ্ছে। এটাও এপ্লাই করে দেখা যেতে পারে।
প্রাকৃতিক উপায়ে সরিষা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। রুপচর্চার ক্ষেত্রে সরিষার প্রসেসিংটা যদিও কিছুটা সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টসাধ্য কিন্তু ত্বক ফর্সা হওয়ার ক্ষেত্রে বেশ উপকারী। সরিষাতে আছে বেশ কিছু উপকারী উপাদান, যা ত্বকের কালো ভাব দূর করে ফর্সা ভাবে নিয়ে আসে। এই জন্য ত্বকের যত্নে এবং ফর্সা হওয়াতে সরিষা ব্যবহার করা যেতে পারে।
ত্বকের যত্ন অবশ্যই এই ক্ষেত্রে নিতে হবে। কিন্তু এটা কীভাবে নেওয়া যায়? ওয়েল, দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ঘরের বাহিরে চলাচল করতে হয় প্রচুর। এই কাজ-কর্মের মধ্য দিয়েও আমরা চাইলে আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে পারি। তবে সম্পূর্ণ ডিটেইলস যদি না জানেন যে ফর্সা হওয়ার জন্য ত্বকের যত্ন কীভাবে নিবেন, তাহলে এটি পড়ে ফেলুন।
যদিও আজকের আর্টিকেলটি টাইটেলের সাথে বেশ কিছু অসম্পৃক্ত তবুও অনেকটাই সচেতনমূলক ছিল। রাতারাতি ত্বক ফর্সা হওয়ার উপায়গুলোকে আমাদের সর্বদা এবয়েড করতে হবে। পাশাপাশি অনেক চিন্তা করে বিভিন্ন রকম ফর্সা হওয়ার ক্রিম কিংবা ঔষধ ব্যবহার করে এক রাতে ফর্সা হওয়া যায়। কিন্তু তাদেরে এই চিন্তু এবং উপায় সম্পূর্ণ ভুল। তাই বিশেষভাবে রিকমান্ডেড বিষয় হলো উপরের বিষয়টি অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপায়ে সর্বদা চেষ্টা করুন ফর্সা হতে।